Naim376|      | Elite User

08/06/2013 02:24:13
(502 weeks ago)
Ratio: 1.33
Posts: 1937
এই টপিক এ শুধুমাত্র স্বাস্থ্য বিষয়ক টিপস দেয়া হবে। আশা করি সবার ভালো লাগবে। সুস্থ্য সুন্দর জীবনযাপনে নিরাপদ স্বাস্থ্যের কোন বিকল্প নাই। সবাইকে সুন্দর এবং সুস্থ্য জীবনের শুভেচ্ছা। Reply দিয়ে টপিকটা Alive রাখার জন্য অনুরোধ করছি।
|
Naim376|      | Elite User

08/06/2013 02:25:00
(502 weeks ago)
Ratio: 1.33
Posts: 1937
ওজন কমাতে লেবুর শরবত
আমরা সবাই লেবুর রসের বিভিন্ন রকম স্বাস্থ্য ও সৌন্দর্যের উপকারিতার কথা শুনেছি। কয়েক দশক ধরে লেবুর রস ত্বক, মাথা ও স্বাস্থ্যের বিভিন্ন সমস্যার জন্য ব্যবহার হয়ে আসছে। লেবুর রস ওজন কমানোর ফল হিসেবে অতি পরিচিত। যারা ডায়েট করেন তারা ওজন কমানোর জন্য প্রচুর পরিমাণে মধু ও লেবুর শরবত পান করেন। এ ছাড়া লেবুর রস দেহ থেকে বিষাক্ত উপাদান বের করে দেয়। এটি দেহকে বিভিন্ন বিষাক্ত উপাদান থেকে রক্ষা করে। লেবু সর্বোপরি স্বাস্থ্যর জন্য খুবই উপকারি। নিচে লেবুর উপকারিতা তুলে ধরছি। ওজন কমানোর জন্য যখন আপনি লেবুর শরবত পান করবেন তখন ভাত রুটির মতো শক্ত খাবার কয়েক দিন খাবেন না। কেননা লেবু শরীর থেকে বিষাক্ত উপাদান বের করতে সহায়ক।
|
Naim376|      | Elite User

08/06/2013 02:25:35
(502 weeks ago)
Ratio: 1.33
Posts: 1937
কৃত্রিম রংয়ের খাবার !
বিজ্ঞানীরা কিছু কৃত্রিম রংকে খাদ্য ও পানীয়তে ব্যবহারের জন্য অনুমোদন দিয়েছেন। এগুলোকে বলে ‘পারমিটেড ফুড কালার’। বিজ্ঞানীদের অনুমোদিত রং বা পারমিটেড ফুড কালারগুলো নিয়েও সমস্যা আছে। রংগুলো বিভিন্নভাবে স্বাস্থ্যের ক্ষতি করে, তবে তুলনামূলকভাবে কম ক্ষতিকর। কিন্তু আমাদের বাজারের খাদ্য ও পানীয়তে আমরা যে সব রং পাচ্ছি সেগুলো পারমিটেড ফুড কালার নয়। অসাধু ব্যবসায়ীরা অতি মুনাফার লোভে পারমিটেড ফুড কালারের বদলে সস্তা ‘টেক্সটাইল কালার’ সেখানে বসিয়ে দেয়। বিজ্ঞাপনের কারণে সরল বিশ্বাসে নিরাপদ মনে করে আপনি সে ক্ষতিকর টেক্সটাইল রং মেশানো খাবার নিজে কিনে খাচ্ছেন, বাচ্চাদেরও মুখে তুলে দিচ্ছেন। অথচ এই টেক্সটাইল কালার আপনার পাকস্থলিতে প্রবেশের কথা ছিল না। ব্যবসায়ীদের অতি মুনাফার লোভ ক্ষতিকর এসব রং কাপড়ের কারখানা থেকে আপনার খাবারে নিয়ে এসেছে।
টেক্সটাইল কালার আমাদের দেহে প্রবেশের পর শরীরের মেটাবোলিজম বা বিপাক ক্রিয়াতেও নষ্ট না হয়ে দীর্ঘদিন শরীরে থেকে ক্রমাগত প্রাণঘাতী ক্ষতি করতেই থাকে। টেক্সটাইল কালার খাওয়ার পর শরীরে বিভিন্ন রকম এলার্জিক প্রতিক্রিয়া, হাঁপানীর তীব্রতা বেড়ে যাওয়া, যাদের হাঁপানী নেই তাদের হাঁপানী হওয়া, পাকস্থলিতে হজমের গোলযোগ, পেটে তীব্র গ্যাস, পেপটিক আলসার, অস্থিমজ্জায় গোলযোগের কারণে রক্তকণিকার অস্বাভাবিকতা, লিভার সিরোসিস ও ক্যান্সার, কিডনীর অকার্যকারিতাসহ নানাবিধ দুরারোগ্য অসুখ ও জীবনহানী ঘটতে পারে।
খাদ্য ও পানীয়ে রং ব্যবহারে খাদ্যের স্বাদ বা পুষ্টিমান কোনটাই বাড়ে না। তাই রঙিন খাবারের প্রতি আকর্ষণের সংস্কৃতি থেকে আমাদের বেরিয়ে আসতে হবে আমাদের স্বাস্থ্যগত নিরাপত্তার স্বার্থেই। সবচেয়ে ভাল হলো কৃত্রিম রং দিয়ে রাঙানো যে কোন খাদ্য ও পানীয় পরিহার করা। নিজেদের নিরাপত্তা নিজেরা রক্ষার এটি সবচেয়ে ভাল পথ। কারণ শরীরটা আপনার, এর ভালমন্দ দেখার দায়িত্বও আপনার।
|
Naim376|      | Elite User

08/06/2013 02:25:59
(502 weeks ago)
Ratio: 1.33
Posts: 1937
অ্যাসিডিটিতে ঘরোয়া সমাধান !
১. অম্লপিত্ত বা অ্যাসিডিটিতে লবঙ্গ খুব ভালো উপকার দেয়। খাওয়ার পর দুপুরে ও রাতে একটি করে লবঙ্গ চুষে খেলে অম্লপিত্ত বা অ্যাসিডিটি থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।
২. অম্লপিত্ত বা অ্যাসিডিটি রোগীদের চা-কফি খাওয়া ঠিক নয়। এসব যত তাড়াতাড়ি সম্ভব ছেড়ে দিন।
৩. গরম খাবার, অম্ল ও ঝাল খাবার, ভাজা পোড়া খাবার, মদ, মাংস, তেল, কলাইয়ের ডাল ইত্যাদি অম্লপিত্ত বা অ্যাসিডিটি আক্রান্ত রোগিদের খাওয়া উচিত নয়।
৪. প্রতিদিন দুপুর ও রাতে খাওয়ার পর ছোট্ট একটু গুড়ের টুকরো মুখে নিয়ে চুষলে মুখে টক ঢেঁকুর আসা বন্ধ হবে।
৫. ভাত খাওয়ার আগে এক বা দু গ্লাস পানি খেয়ে নিন। তারপরে ভাত খান। খাওয়ার পরপরই অনেক বেশী পানি খাওয়ার প্রবণতা আমাদের মাঝে বেশী করে দেখা যায়। এটা বর্জন করুন। ভাত খাওয়ার অন্তত ৩০ মিনিট পরে পানি খান।
৬. এক গ্লাস গরম পানির মধ্যে সামান্য গোলমরিচ গুঁড়ো আর অর্ধেক লেবুর রস মিশিয়ে নিয়মিত খান। এতে অ্যাসিডিটি দূর হয়ে যাবে।
৭. জায়ফলের সঙ্গে সৌঠচূর্ণ মিশিয়ে খান। এতে অ্যাসিডিটি দূর হয়ে যাবে।
৮. আদা অথবা পটোল গরম পানির মধ্যে ফুটিয়ে সেই পানি পান করুন।
৯. যখনই দুধ পান করবেন সব সময় ঠাণ্ডা দুধ পান করুন।
১০. মৌরী, আমলকী এবং গোলাপফুল সমপরিমাণে মিশিয়ে চূর্ণ তৈরি করে সকাল-বিকালে খাবার পর খাবেন।
|
Naim376|      | Elite User

08/06/2013 02:26:57
(502 weeks ago)
Ratio: 1.33
Posts: 1937
অরুচির ঘরোয়া সমাধান !
১ থেকে ৩ গ্রাম আদা খোসা ছাড়িয়ে মিহি করে কুচিয়ে নিন এবং তার সাথে লবন মিশিয়ে খাবার আধ ঘন্টা আগে প্রতিদিন দিনে ১ বার করে ৭-৮ দিন খাবেন। এর সাথে দু'এক ফোঁটা লেবুর রস মিশিয়ে খেল
১. ভালো হজম হয় ২. ক্ষুধা বৃদ্ধি হয় ৩. পেট থেকে গ্যাস নির্গত হয় ৪. পেট ব্যথা ভালো হয় ৫. পেট ফাঁপা ভাল হয়
অরুচির ক্ষেত্রে লক্ষণীয় বিষয়:
১. জ্বর, সংক্রমণ, গ্যাস্ট্রিক আলসার বা ওষুধের প্রতিক্রিয়ায় খাবারের রুচি কমে যায়। ২. প্রচণ্ড অরুচি, বমিভাব এমনকি পছন্দের খাবারেও অনীহা দেখা দিলে লক্ষ করুন প্রস্রাব ও চোখের রং হলুদ হচ্ছে কি না। এটি হেপাটাইটিস বা জন্ডিসের পূর্ব লক্ষণ হতে পারে। ৩. কিডনি জটিলতায় খাবারে রুচি কমে যায়। দীর্ঘদিনের ডায়াবেটিসে খাদ্যনালির সংকোচন-প্রসারণ কমে যায় বলে অল্প খেলেই পেট ভরা মনে হয়। ৪. মানসিক চাপ ও বিষণ্নতায় আক্রান্ত হলেও রুচি কমে যায়। ৫. বিভিন্ন ওষুধ বিশেষ করে অ্যান্টিবায়োটিক খাবারের রুচি কমিয়ে দিতে পারে। ৬. খেয়াল রাখুন অরুচির সঙ্গে ওজন কমে যাচ্ছে কি না, রক্তশূন্যতা আছে কি না, দুর্বলতা, খাবার গিলতে সমস্যা, পেটের ব্যথা, দীর্ঘদিনের হজমে গোলমাল, পেটে বা শরীরের কোথাও চাকা ইত্যাদি রয়েছে কি না। এসব লক্ষণ থাকলে জরুরি ভিত্তিতে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন।
|
Naim376|      | Elite User

08/06/2013 02:27:44
(502 weeks ago)
Ratio: 1.33
Posts: 1937
গরম দিনের খাবার !
১. গরমে প্রচুর ঘামের কারণে পানি স্বল্পতা দেখা দেয়। তাই শরীরের পানির স্বল্পতা রোধ করতে দিনে কমপক্ষে আট থেকে দশ গ্লাস পানি পান করা প্রয়োজন।
২. তৈলাক্ত ও অতিরিক্ত মসলাযুক্ত খাবার, রাস্তার খোলা খাবার, বাইরের খোলা শরবত, কাটা ফল, আখের রস থেকে এড়িয়ে চলতে হবে।
৩. ক্যাফেইন সমৃদ্ধ খাবার চা-কফি, কোমল পানীয় ইত্যাদি যথা সম্ভব কম খাওয়া প্রয়োজন।
৪. নানা রকম মৌসুমী ফল যেমন- আম, কাঠাল, লিচু, তরমুজ, আনারস, জামরুল ইত্যাদি ও নানা জাতের সবজি পেপে, পটল, জিংগে করলা, চিচিংগা ইত্যাদি খাদ্য তালিকায় থাকতে হবে।
৫. ডাবের পানি ও লেবুর শরবত ইত্যাদিও বেশী করে খেতে হবে।
৬. ঘামের কারণে শরীর থেকে পানির সাথে প্রচুর পটাশিয়ামও বের হয়ে যায়। তাই মিষ্টি কুমড়া, টমেটো, সজনে ডাটা, শসা, মাসরুম বিভিন্ন প্রকার শাক, ডাল, মাছ, মাংস ইত্যাদি খাদ্য তালিকায় থাকা প্রয়োজন।
৭. প্রতি বেলার খাদ্য তালিকায় বিভিন্ন রঙ্গীন ফল ও সবজি যেমন-টমেটো, শসা, আপেল, মাল্টা, আংগুর ইত্যাদি মিলিয়ে সালাদ করা যায়।
৮. গরমের দিনে রোগ প্রতিরোধকারী খাদ্য যেমন- সবুজ ও টক জাতীয় খাবার যেমন- পেয়ারা, কামরাঙ্গা, লেবু, কাঁচা আমের শরবত, শসা, পুদিনা পাতা, ধনে পাতা, লেটুস পাতা, সবুজ ও রঙ্গিন শাক সবজি, চীনা বাদাম, কাজু বাদাম, পেস্তা বাদাম (উচ্চ রক্তচাপ না থাকলে) খেতে হবে।
৯. গরমের দিনে টক দই খুবই উপকারী। গরমে দই-চিড়া, দই, মুড়ি, কলা, দইয়ের লাচ্ছি ইত্যাদি খাওয়া যায়।
১০. গরমে উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার, লাল আটার রুটি, বিভিন্ন ধরনের সবজি যেমন-বরবটি, শসা, সাজনা, পটল, মিষ্টি কুমড়া, শাক ইত্যাদি ও নানা রকম ফল যেমন-পেয়ারা, জাম, আংগুর ইত্যাদি খাওয়া যেতে পারে।
|
Naim376|      | Elite User

12/06/2013 19:18:27
(502 weeks ago)
Ratio: 1.33
Posts: 1937
গরমের স্বাস্থ্য-সমস্যা ও সমাধান !
গরমের স্বাস্থ্য-সমস্যা: ১. ডিহাইড্রেশন বা পানিশূন্যতা ২. হিট স্ট্রোক ৩. ডায়রিয়া ৪. গ্যাস্ট্রিক-সমস্যা ৫. হজমে গোলমাল ৬. গরমজনিত ঠান্ডাজ্বর ৭. সামার বয়েল বা র্যাশ
এসব সমস্যার সমাধান: ১. এই গরমে পানি, তরলজাতীয় ও ঠান্ডা খাবার যেমন ডাব, লেবুর শরবত, খাবার স্যালাইন, তরমুজ, ঠান্ডা দুধ এবং সহজে হজম হয় এমন খাবার খাদ্য তালিকায় রাখুন।
২. পূর্ণবয়স্ক মানুষ দৈনিক চার-পাঁচ লিটার পানি পান করতে পারেন।
৩. ‘পানিশূন্যতা’ বা ডিহাইড্রেশন’ রোধ করতে বারবার খাবার স্যালাইনের পাশাপাশি স্বাভাবিক সব খাবার গ্রহণ করবেন।
৪. ‘হিট স্ট্রোক’ হলে বা রোগী অজ্ঞান হয়ে পড়লে যত তাড়াতাড়ি সম্ভব হাসপাতালে নেওয়ার ব্যবস্থা করুন। যদি হাসপাতাল দূর হয়, তবে তাত্ক্ষণিক যা করবেন— রোগীর গা থেকে পোশাক-পরিচ্ছদ যত দূর সম্ভব সরিয়ে ফেলুন। ঠান্ডা পানি দিয়ে বারবার শরীর মুছিয়ে দিন, মাথা ধুয়ে দিন। উদ্দেশ্য শরীরের তাপমাত্রা কমানো। সাধারণত ভেজা কাপড় শরীরে জড়িয়ে রাখলে তাপমাত্রা দ্রুত কমে যায়। সতর্কতা: তাই বলে বরফ বা খুব ঠান্ডা পানিতে শরীর ডোবানো উচিত নয়। এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।
৫. পাতলা পায়খানা বা ডায়রিয়া হলে প্রতিবার পাতলা পায়খানার পর পর্যাপ্ত খাবার স্যালাইন ও তরলজাতীয় খাবার খেতে হবে, পাশাপাশি স্বাভাবিক সব খাবার খেতে হবে। পাতলা পায়খানা এমনিতেই বন্ধ হয়ে যাবে।
৬. হজমে গোলমাল বা গ্যাস্ট্রিক থেকে বাঁচতে হলে তেলে ভাজা খাবার, বাইরের খাবার, অধিক ঝাল ও মসলাযুক্ত খাবার পরিহার করুন।
৭. পোশাকের ক্ষেত্রে হালকা সুতি ও আরামদায়ক কাপড় পরিধান করাই ভালো। ঘামে পোশাক ভিজে গেলে দ্রুত পাল্টে ফেলুন। বারবার গোসল থেকে বিরত থাকুন, নয়তো গরমজনিত ঠান্ডা বা জ্বরে আক্রান্ত হতে পারেন।
৮. একটি কথা না বললেই নয়, প্রেশারের রোগীরা কিন্তু ওষুধ সময়মতো খাবেন এবং সতর্ক থাকবেন। বেশি সময় চুলার পাশে বা রান্নার কাজে ব্যস্ত থাকবেন না। গরমের সময় সপ্তাহে একবার প্রেসার চেকআপ করানো উচিত।
|
Naim376|      | Elite User

12/06/2013 19:19:08
(502 weeks ago)
Ratio: 1.33
Posts: 1937
কাটিয়ে উঠুন বিষাদ !
বিষাদ উড়িয়ে দিয়ে কিভাবে স্বাভাবিক জীবন যাপন করা যায় তার কিছু টিপস জেনে নেয়া যাক-
১. বিষাদ কাটাতে পছন্দসই কাজে ব্যস্ত থাকুন। ২. প্রতিদিন একই রুটিনের জীবন-যাপন থেকে বেরিয়ে আসুন। ৩. প্রতিদিনের রুটিনে কিছু বিনোদনের সময় রাখুন। যেটা ঘরে বসে টিভি দেখা না হয়ে সিনেমা কিংবা মঞ্চে নাটক দেখা হতে পারে। ৪. যার সহচার্য ভাল লাগে তার সঙ্গে সপ্তাহে একবার আড্ডা দিন। পারলে প্রতিদিন ফোনে কথা বলুন। ৫. মাঝেমধ্যে গেটটুগেদার করুন। ৬. কর্মজীবী বলে বাড়ির কাজ করা হয়না অবসরে। একঘেয়ে ভাব দূর করতে ছুটির দিনে ঘরকন্যার কাজ করতে পারেন। ৭. যান্ত্রিকজীবন থেকে বেরিয়ে আসতে নিজে বারন্দায় গাছ লাগাতে পারেন। কোন কারণে মন বিষন্ন হলে প্রবাসী বন্ধুর সাথে চ্যাটিং করে অন্য পরিবেশে প্রবেশ করুন। বেড়াতে যান দূরে কোথাও। ৮. কাজের ব্যস্ততাকে দূরে ফেলে দু-তিন দিন সময় করে প্রকৃতির কাছাকাছি চলে যান। ৯. আপনজনের সাথে নিজের আনন্দের স্মৃতিগুলো নিয়ে আলোচনা করুন। চলে যান শৈশবে। ১০. পরিবারের সবাইকে নিয়ে দেশের বাড়িতে যেতে পারেন। নিজের শেকড় চিনতে দিন নতুন প্রজন্মকে। ১১. সমর্থ হলে প্রতিবেশি কোন দেশে ট্যুর করতে পারেন।
লক্ষ্যণীয় ০০ এক জায়গায় আটকে থকবেন না। ০০ ইতিবাচক চিন্তা করুন। ০০ আত্মমর্যাদা বৃদ্ধি করুন। ০০ যেকোনো সম্পর্কের ক্ষেত্রে নিঃস্বার্থ হোন ০০ যেকোনো সমস্যা নিয়ে আলোচনা করুন। আলোচনার সময় নিরপেক্ষ হন। ০০ শেয়ার করুন। মন খুলে কথা বলুন। ০০ ভাল বই, ভাল গান এবং ভাল সিনেমা দেখুন। ০০ সবাইকে বন্ধু ভাবুন। ০০ শপিং করুন। নিজেকে নিয়ে ব্যস্ত থাকুন। বিউটিপার্লারে যেতে পারেন। ০০ খাবারের মেন্যুতে ভিন্নতা আনতে পারেন।
|
Naim376|      | Elite User

12/06/2013 19:20:00
(502 weeks ago)
Ratio: 1.33
Posts: 1937
প্রস্টেট বাঁচায় টমেটো !
আমরা জানি, হৃদরোগ, স্ট্রোক ও প্রস্টেট ক্যান্সারের বিরুদ্ধে ইতিবাচক ভূমিকা রাখার ক্ষমতা রয়েছে টমেটোর। এবার টমেটোর সর্বশেষ গুণটির কথা জানালেন অস্ট্রেলিয়ার কুইন্সল্যান্ডের একদল বিজ্ঞানী। তারা বলছেন, বয়সের কারণে প্রস্টেট গ্রন্থি সম্প্রসারণের ফলে যে সমস্যা দেখা দেয় তা কমাতে পারে টমেটো। পুরুষদের ক্ষেত্রে একটা বয়সের পর এই প্রস্টেট গ্রন্থির সম্প্রসারণের জন্যই ব্লাডারে চাপ পড়ে এবং বারবার প্রস্রাবের বেগ আসে। বিশেষ করে রাতে।
টমেটোতে লাইকোপেন নামে এক ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট জাতীয় পদার্থ রয়েছে। এর কারণেই টমেটোর রং লাল হয়। এই লাইকোপেনই পুরুষের প্রস্টেট গ্রন্থির সম্প্রসারণ ঠেকাতে ভূমিকা রাখতে পারে। লাইকোপেন ও অন্যান্য প্রাকৃতিক উপাদানের প্রভাব পর্যবেক্ষণে তাঁরা তিন মাসের একটি গবেষণা চালান। এতে ৪০ থেকে ৮০ বছর বয়সী ৫৭ জন পুরুষকে পর্যবেক্ষণ করা হয়। তাদের এক দলকে এই উপাদানসমৃদ্ধ বড়ি এবং আরেক দলকে একই ধরনের নকল ওষুধ খেতে দেওয়া হয়। তবে কাকে কী দেওয়া হচ্ছে সে সম্পর্কে তাদের কিছু জানানো হয়নি। গবেষকরা জানান, যাঁরা লাইকোপেনসমৃদ্ধ বড়ি সেবন করেছেন তাঁদের রাতে প্রস্রাবের জন্য টয়লেটে যাওয়ার হার আগের তুলনায় এক-তৃতীয়াংশ কমে যায়। ব্লাডারের কার্যকারিতাও ভালো হয়েছে।
|
Naim376|      | Elite User

12/06/2013 19:20:29
(502 weeks ago)
Ratio: 1.33
Posts: 1937
গরমের দিনে পানি !
গরমে বাইরে বের হলে সারা দিনের জন্য এক বোতল পানি নিতে ভুলবেন না। প্রাপ্তবয়স্ক নারীদের দিনে আট থেকে ১০ গ্লাস বা দুই থেকে তিন লিটার পানি পান করা দরকার। অন্যদিকে পুরুষদের প্রায় ১২ গ্লাস পানি পান করতে হবে। এক থেকে ১০ কেজি ওজনের শিশুকে ১০০ সিসি/কেজি তরল পান করাতে হবে। ১১ থেকে ২০ কেজি ওজনের জন্য ১০০০ সিসি/কেজি ও ২০ কেজির বেশি ওজনের শিশুর জন্য ১৫০০ সিসি/কেজি তরল পান করাতে হবে।
ব্যায়াম বা হাঁটার মধ্যে প্রতি ১৫ মিনিট পর আধা গ্লাস পানি খাওয়া উচিত। অবশ্যই গরমে বেশি চা বা কফি খাবেন না। বরং তখন ফলের শরবত খেতে পারেন। পিপাসা মেটানো ছাড়াও নানা শারীরবৃত্তির কাজ করে থাকে পানি। যেমন-
১। হজমক্ষমতা বাড়ায়। ২। অ্যাজমার টান উঠলে কুসুম গরম পানি খেলে আরাম হয়। ৩। শরীরের তাপমাত্রা ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে। ৪। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। গ্যাস্ট্রিক, অ্যালসার ও বুক-জ্বালা থেকে খানিকটা রেহাই পাওয়া যায়। ৫। প্রস্রাবের প্রদাহ দূর করে। ৬। কিডনিসংক্রান্ত সমস্যা নিয়ন্ত্রণ করে। ৭। শরীরে পানিস্বল্পতা দূর করে ভারসাম্য বজায় রাখে।
|
|